পুরুষের ন্যায় নারী ও যৌন চাহিদা আছে। কিন্তু পুরুষের মত নারীরা মুখে কিছু বলতে পারেনা। আধুনিক বিশ্বে নারীরাও পুরুষের মত কর্মক্ষেত্রসহ সবদিক দিয়ে সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন নারীরাও তাদের যৌন চাহিদা নিয়ে বেশ সজাগ। পুরুষের নিজের বিষয়ে জানার পাশাপাশি কিভাবে নারীদের যৌন তৃপ্তি দেয়া যায় সে বিষয়ে জানা অত্যন্ত জরুরী।
কিভাবে একজন নারী যৌন তৃপ্তি লাভ করে
পূর্বে পুরুষের ধারণা ছিল যে নারীরা শুধু পুরুষের পেনিস এবং ভ্যাজাইনার মিলনের মাধ্যমে যৌন তৃপ্তি লাভ করে। বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। নারীরা শুধু ভ্যাজাইনা দিয়ে যৌন তৃপ্তি লাভ করে না। নারী যৌন তৃপ্তি লাভের জন্য ভ্যাজাইনার সাথে আরও একটি অঙ্গ রয়েছে। সে অঙ্গটি কি জানেন কি? সে অঙ্গটি হচ্ছে ক্লিটোরিস।
ক্লিটোরিস কি
অনেক পুরুষই জানেন না যে ক্লিটোরিস কি? নারীর অর্গাজমের বড় ভূমিকা পালন করে ক্লিটোরিস। নারীর যৌন নালীর ঠিক উপরের মটর দানার মত যে অংশটি দেখছেন। সেটি হচ্ছে ক্লিটোরিস। এই ক্লিটোরিস আলতোভাবে একটু নাড়াচাড়া করলেই নারী যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে উঠে। একটা সময় ছিল নারীর এই ক্লিটোরিস কেটে ফেলা হত। এখনও বিশ্বের কিছু কিছু দেশ ও স্থানে নারীর ক্লিটোরিস কেটে ফেলার প্রচল আছে।
কিভাবে নারীদের যৌন তৃপ্তি দেয়া যায়
ক্লিটোরিস এর কাজ কি
যখন কোন নারী যৌন চাহিদা উঠে তখন এটি বেশ ফুলে উঠে। ক্লিটোরিস নারীর যৌন চাহিদা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। ক্লিটোরিস এর কাজ হল নারীকে যৌন মিলনকালে তৃপ্তি প্রদান করা। যেহেতু এটি একটি অভ্যন্তরীণ অঙ্গ তাই এর বর্ণ চর্মের ন্যায় না হয়ে ঝিল্লীর ন্যায় হয়। এটির উচ্চতা সিকি ইঞ্চি থেকে ১ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়।
জি স্পট কি
আধুনিক বিশ্বে নারীর ভ্যাজাইনা নিয়ে অনেক গবেষনা হচ্ছে। বিজ্ঞানিরা নারীর যৌন স্পর্শ কাতর একটি স্থান খুজে পেয়েছেন সেটি হচ্ছে জি স্পট। জি স্পট হচ্ছে যোনিপথের সেই ক্ষুদ্রাংশ যা সামান্য স্পর্শে বা চাপে নারীদেহে প্রচণ্ড যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি করে। অধিকাংশ নারীর ক্ষেত্রে তখনই অর্গাজম শুরু হয়। যখন জি-স্পটে চাপ বা ঘর্ষণ অনুভূত হয় তখন নারী চরম যৌন আনন্দ লাভ করে থাকে। যদিও জি-স্পটে বারংবার চাপ প্রয়োগ করা হলে এটি মুত্রনালীকে মুত্র সঞ্চালনে উদ্দিপ্ত করে।
জি স্পট
আরও পড়তে পারেন
[…] দেখা, গেম খেলা ইত্যাদি করে অধিক রাত পর্যন্ত জেগে থাকে যার প্রেক্ষিতে কিছ…কারণেও পুরুষাঙ্গ ছোট হতে পারে […]